

গ্রামের নাম গজারিয়া। গ্রামের লোকেরা শিক্ষা, দীক্ষা, চিকিৎসা, শহরের যাতায়াতের সুযোগ-সুবিধার মান খুবই নিম্নমানের। নিতান্তই অজপাড়া গাঁ। গাঁয়ের মানুষ খুব সহজ-সরল। চাষাবাদ করে দিন গুজরান করে।ছেলেরা বিকেলে কাবাডি খেলে। কাবাডি তাদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। গজারিয়ার আশেপাশের গ্রাম মোহনপুর, মধুপুর, কালিবাড়ী, তারাগাছি, হরিদাসপুর—আরও কয়েক গ্রাম মিলে প্রতিবছর আশ্বিন মাসের মাঝামাঝিতে বেশ জমকালোভাবে কাবাডি খেলার আয়োজন করে। বিজয়ী দলের জন্য বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার থাকে।গজারিয়ায় ছেলেদের ভালো প্রশিক্ষক নেই। ওরা যা পারে, তা দিয়েই প্রতিবছর আপ্রাণ চেষ্টা করে। গজারিয়া দলের সর্দার মখলেশ। গজারিয়ার খেলোয়াড় সংখ্যা ও মাত্র আটজন। কোনো খেলায় দুজন খেলোয়াড় গুরুতর আহত হলে, আহত অবস্থায় খেলতে হয়। দলে ভালো খেলে বাশিরুল।
0 Comments