

সাগর বাংলায় অনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়াশোনা করে। তার বাবা একজন দিনমজুর। প্রতিনিয়ত কাজ পান না। “কাজের চেয়ে মানুষ বেশি। কাজ সীমাবদ্ধ, কিন্তু মানুষের চাহিদা অফুরন্ত!”একদিন বাড়ি থেকে মেসে আসার সময় বাসে এক মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়। কথা বলতে বলতে সাগর জানতে পারে, মেয়েটি তার কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সেম ব্যাচের। মেয়েটির নাম আশালতা। সবাই ‘আশা’ বলে। দেখতে বেশ সুন্দরী।“আশা হেমন্তের প্রবাহমান স্রোতস্বিনীর মতোই শান্ত। দেহের গঠন ফর্সা, পাতলা, লম্বা। বিধাতার দেওয়া এক অপরূপ রূপ বরে তৈরি।”
0 Comments